পঁচাত্তরে যারা বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করেছিল, পরবর্তীতে জিয়াউর রহমান সরকার তাদেরকে পুরস্কৃত করেছে। এর মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশে অবিচার প্রতিষ্ঠা পায়। এছাড়া ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট যেই ঘৃণিত বোমা হামলা, তাদের উত্তরসূরিদেরই কর্মকাণ্ড। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের বাকি খুনিদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে। আমিরাতে বঙ্গবন্ধু পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটি শারজাহ আয়োজিত শোক দিবসের আলোচনা সভায় এসব বলেছেন বক্তারা।
শুক্রবার শারজাহের একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন পরিষদের সভাপতি শাহ মোহাম্মদ মাকসুদ। সাধারণ সম্পাদক এরশাদ আলমের পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলা চেয়ারম্যান শামছুদ্দিন কালু এআইপি।
মাওলানা মোঃ নুরুল আলমের পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে ১৫ আগস্ট নিহত সকল শহিদের স্মরণে ১মিনিট দাঁড়িয়ে নিরবতা পালন করা হয়।
মোঃ নাছির উদ্দীন খোকনের স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লার নাঙ্গলকোট পৌরসভার মেয়র মোঃ আব্দুল মালেক।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এ,কে, আজাদ, আজম খান, খোরশেদ মোবারক, মোঃ ইয়াকুব, আনসারুল হক আনসার, এম জাহিদ হাসান, কাজী মোঃ ফিরোজ উদ্দীন, আব্দুল কাদের, একরামুল হক চৌধুরী, নুুরুল আমিন, নজরুল ইসলাম মজুমদার, জাহাঙ্গীর আলম, শহীদুল বাবর, মোঃ মামুন, শোহেল পাটোয়ারী, ছৈয়দ নুর, অহিদুল আলম অহিদ, বাবু অজিত রায় এবং আব্দুল খালেক মিলন সহ আরো অনেকে।
অনুষ্ঠানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ তাঁর পরিবারের সকলের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিশেষ মিলাদ ও মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ও প্রধান বক্তাকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।


