মা, আমার ভালোবাসার সেই সুগন্ধী ফুল

প্রকাশিত: ৩:৫৮ অপরাহ্ণ, মে ১০, ২০২০ 449 views
শেয়ার করুন

চোখ খুলে মমতাময়ী মায়ের মুখটির প্রেমে পড়ার মধ্য দিয়েই শুরু হয় সন্তানের জীবন।সন্তানের প্রতি মায়ের ভালোবাসার মতো পৃথিবীতে আর কিছু নেই। এর কোন নিয়ম নেই, এখানে কোন দুঃখ নেই, এটা সবকিছুর ঊর্ধ্বে এবং এই বন্ধনের মাঝে যা কিছুই দাঁড়াক না কেন তা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়।যদি সমস্ত মানব জাতির জন্যে একটি বিষয় শুধু সত্য হয়, তা হল যে আমাদের সবারই মা আছে। মা আমার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক, তিনি এমন শিক্ষক যার সমবেদনা আছে, ভালোবাসা আছে এবং যার কোন ভয় নেই।পৃথিবীর অনেক মানুষেরই জীবনের শ্রেষ্ঠ অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেন তাদের ‘মা’। এই মা কখনো তাদের জীবনে হাজির হয়েছেন আবেগের আশ্রয় ভূমিকায়, আবার কখনো হয়ে উঠেছেন সংগ্রাম, আত্মত্যাগ, অধ্যবসায় ও সাফল্যের চাবিকাঠি।ভালোবাসায় যদি কোন সুগন্ধী ফুল থাকে, তাহলে আমার মা হচ্ছেন ভালোবাসার সেই সুগন্ধী ফুল, পৃথিবীর সব সুখের আধার।কবির কথায়–
“আমার শোকে মায়ের চোখে অশ্রু টলমল,
পৃথিবীর সব সুখের আধার, মায়েরই আঁচল।”

(সূত্র: সুহেল ইবনে ইসহাকের গীতি কবিতা: মায়ের আঁচল, গ্রন্থ: জীবন নদের ঢেউ, প্রকাশকাল: অমর একুশে বইমেলা ২০১৭, জলছাপ প্রকাশন, ঢাকা)

সবচেয়ে পবিত্র ও মধুর শব্দের নাম ‘মা’। মায়ের ভালোবাসা পেতে প্রয়োজন হয় না ভালোবাসি বলাটা। সুখে-দুঃখে প্রতিটি সময় মায়া স্নেহ ভালোবাসায় যিনি জড়িয়ে রাখেন, তিনিই মা।মায়ের ভালোবাসা এতোটাই শক্তিশালী যে এটি সবসময় নিজের চিহ্ন রেখে যায়। এতো বেশি গভীর আর শক্তিধর সেই ভালোবাসা, যা সারাজীবন সুরক্ষা কবজের মতো আমাদের ঘিরে থাকে।বিশ্ব মা দিবস আজ। প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রোববার বিশ্ব মা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। যদিও মাকে ভালোবাসা-শ্রদ্ধা জানানোর কোন দিনক্ষণ ঠিক করে হয় না- তবুও মাকে গভীর মমতায় স্মরণ করার দিন আজ।প্রাচীন গ্রিসে বিশ্ব মা দিবসের পালন করা হলেও আধুনিককালে এর প্রবর্তন করেন এক মার্কিন নারী। ১৯০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আনা জারভিস নামের নারী মারা গেলে তার মেয়ে আনা মারিয়া রিভস জারভিস মায়ের কাজকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য সচেষ্ট হন। ওই বছর তিনি তার সান ডে স্কুলে প্রথম এ দিনটি মাতৃদিবস হিসেবে পালন করেন। ১৯০৭ সালের এক রোববার আনা মারিয়া স্কুলের বক্তব্যে মায়ের জন্য একটি দিবসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেন।১৯১৪ সালের ৮ মে মার্কিন কংগ্রেস মে মাসের দ্বিতীয় রোববারকে ‘মা’ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।(তথ্য সূত্র: অনলাইন) এভাবেই শুরু হয় মা দিবসের যাত্রা। এরই ধারাবাহিকতায় আমেরিকার পাশাপাশি মা দিবস এখন বাংলাদেশ সহ কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, চীন, রাশিয়া ও জার্মানসহ শতাধিক দেশে মর্যাদার সঙ্গে দিবসটি পালিত হচ্ছে।
আসলে ‘মা’ পৃথিবীর বিশুদ্ধতম শব্দ। আর বিশুদ্ধতম ভালোবাসা, মায়ের ভালোবাসা।জন্মদাত্রী মা, যার কল্যাণে পৃথিবীতে আলোর মুখ দেখা হয় সন্তানের। আমরা পৃথিবীতে আসার পর যে শব্দটি প্রথম বলতে শিখেছি সেটাও “মা”। এ ছোট্ট নামের মধ্যেই যেন সব মধু মাখা। ‘মা’ উচ্চারণের সাথে সাথে হূদয়ের অতল গহীনে যে আবেগ ও অনুভূতি রচিত হয়, তাতে অনাবিল সুখের আবেশ নেমে আসে। প্রতিক্ষণ-প্রতিদিন নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে সন্তানদের পৃথিবীতে চলার যোগ্য তৈরি করে দেন যিনি, সেই ‘মা’ কে বছরে একটি দিন বিশেষভাবে মাতৃভক্তরা পালন করেন।
“করতে মানুষ আমায় তুমি, দিলে সঠিক দিশা,
কাটিয়ে দিলে আমার মনের সকল অমানিশা।”

(সূত্র: সুহেল ইবনে ইসহাকের গীতি কবিতা: হারিয়ে তোমায়, গ্রন্থ: জীবন নদের ঢেউ, প্রকাশকাল: অমর একুশে বইমেলা ২০১৭, জলছাপ প্রকাশন, ঢাকা)

মা সন্তানের অভিভাবক, পরিচালক, দার্শনিক, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও বড় বন্ধু। মায়ের দেহে নিউট্রোপেট্রিক রাসায়নিক পদার্থ থাকায় মায়ের মনের মাঝে সন্তানের জন্য মমতা জন্ম নিলেও মায়ের ভালোবাসার ক্ষমতা বিজ্ঞানের মাপকাঠিতে নির্ণয় করা সম্ভব নয়।
ইসলামে বাবা অপেক্ষা মায়ের মর্যাদা তিনগুণ বেশি। এমনকি হাদিসে বলা আছে-মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। পবিত্র কোরআনেও মা-বাবার বিশেষভাবে যত্ন নেয়ার কথা বলা হয়েছে।
সনাতন হিন্দু ধর্মে মায়ের স্থান অনেক উঁচুতে। তবে মাকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানানোর নির্দিষ্ট কোনো দিন নেই। মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রতিটি মুহূর্তের। সব ধর্মে মায়ের মর্যাদা সৃষ্টিকর্তার পরেই।
মায়েরা অল্প সময়ের জন্যই সন্তানদের হাত ধরে থাকেন, তবে সারা জীবনের জন্য ধরে রাখেন সন্তানের হৃদয়।
“মায়ের মনের সকল ব্যথা
দূর করে দাও হে বিধাতা,
শুধাই তোমায় আমি,
চোখের জলে বুক ভেসে যায়
মায়ের চরণ চুমি।”
(সূত্র: সুহেল ইবনে ইসহাকের গীতি কবিতা: মায়ের চরণ চুমি, গ্রন্থ: জীবন নদের ঢেউ, প্রকাশকাল: অমর একুশে বইমেলা ২০১৭, জলছাপ প্রকাশন, ঢাকা)
ডেনমার্ক থেকে ডোমিনিকা, পেরু থেকে পাকিস্তান, যুক্তরাষ্ট্র থেকে উগান্ডা, সব দেশের বিভিন্ন বয়সী অনেক সন্তান তাদের মাকে স্মরণ করছে, বা দুর হতে মার কাছে ছুটে যেতে চাচ্ছে শ্রদ্ধা জানাতে, কিন্তু এই কোভিড-১৯ আজ অদৃশ্য এক অন্তরায়।আমার মা বিস্ময়কর আর আমার কাছে উৎকর্ষতার আরেক নাম ।আজ প্রায় ৫ বছর হলো আমার জীবনের নোঙ্গর মাকে হারিয়েছি।মাকে হারিয়ে বুঝতে পেরেছি এই স্থানটি পূরণ করার জন্য পৃথিবীর আর কেউ নেই ।
“মাগো, হারিয়ে তোমায় আজকে আমার অশান্ত এই মন,
তাই, দিনে কান্দি, রাইতে কান্দি, কান্দি সারাক্ষণ।”
মহান রাব্বুল আলামিনের নিকট প্রার্থনা করি, তিনি যেন আমার মা সহ আরও যে সকল সন্তানেরা মা হারিয়েছেন সকলের মাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করেন।
‘মায়ের জন্য ওহে খোদা, সুহেল ইসহাক কান্দে সদা
ক্ষমা করো মাকে আমার এই ফারিয়া তোমার কাছে।”
‘হে আমাদের পালনকর্তা! তাদের উভয়ের প্রতি রহম করুন; যেমনিভাবে তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন।’(সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ২৪)মা, আমার ভালোবাসার সেই সুগন্ধী ফুল
–সুহেল ইবনে ইসহাক
চোখ খুলে মমতাময়ী মায়ের মুখটির প্রেমে পড়ার মধ্য দিয়েই শুরু হয় সন্তানের জীবন।সন্তানের প্রতি মায়ের ভালোবাসার মতো পৃথিবীতে আর কিছু নেই। এর কোন নিয়ম নেই, এখানে কোন দুঃখ নেই, এটা সবকিছুর ঊর্ধ্বে এবং এই বন্ধনের মাঝে যা কিছুই দাঁড়াক না কেন তা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়।যদি সমস্ত মানব জাতির জন্যে একটি বিষয় শুধু সত্য হয়, তা হল যে আমাদের সবারই মা আছে। মা আমার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক, তিনি এমন শিক্ষক যার সমবেদনা আছে, ভালোবাসা আছে এবং যার কোন ভয় নেই।পৃথিবীর অনেক মানুষেরই জীবনের শ্রেষ্ঠ অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেন তাদের ‘মা’। এই মা কখনো তাদের জীবনে হাজির হয়েছেন আবেগের আশ্রয় ভূমিকায়, আবার কখনো হয়ে উঠেছেন সংগ্রাম, আত্মত্যাগ, অধ্যবসায় ও সাফল্যের চাবিকাঠি।ভালোবাসায় যদি কোন সুগন্ধী ফুল থাকে, তাহলে আমার মা হচ্ছেন ভালোবাসার সেই সুগন্ধী ফুল, পৃথিবীর সব সুখের আধার।কবির কথায়–
“আমার শোকে মায়ের চোখে অশ্রু টলমল,
পৃথিবীর সব সুখের আধার, মায়েরই আঁচল।”
(সূত্র: সুহেল ইবনে ইসহাকের গীতি কবিতা: মায়ের আঁচল, গ্রন্থ: জীবন নদের ঢেউ, প্রকাশকাল: অমর একুশে বইমেলা ২০১৭, জলছাপ প্রকাশন, ঢাকা)
সবচেয়ে পবিত্র ও মধুর শব্দের নাম ‘মা’। মায়ের ভালোবাসা পেতে প্রয়োজন হয় না ভালোবাসি বলাটা। সুখে-দুঃখে প্রতিটি সময় মায়া স্নেহ ভালোবাসায় যিনি জড়িয়ে রাখেন, তিনিই মা।মায়ের ভালোবাসা এতোটাই শক্তিশালী যে এটি সবসময় নিজের চিহ্ন রেখে যায়। এতো বেশি গভীর আর শক্তিধর সেই ভালোবাসা, যা সারাজীবন সুরক্ষা কবজের মতো আমাদের ঘিরে থাকে।বিশ্ব মা দিবস আজ। প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রোববার বিশ্ব মা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। যদিও মাকে ভালোবাসা-শ্রদ্ধা জানানোর কোন দিনক্ষণ ঠিক করে হয় না- তবুও মাকে গভীর মমতায় স্মরণ করার দিন আজ।প্রাচীন গ্রিসে বিশ্ব মা দিবসের পালন করা হলেও আধুনিককালে এর প্রবর্তন করেন এক মার্কিন নারী। ১৯০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আনা জারভিস নামের নারী মারা গেলে তার মেয়ে আনা মারিয়া রিভস জারভিস মায়ের কাজকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য সচেষ্ট হন। ওই বছর তিনি তার সান ডে স্কুলে প্রথম এ দিনটি মাতৃদিবস হিসেবে পালন করেন। ১৯০৭ সালের এক রোববার আনা মারিয়া স্কুলের বক্তব্যে মায়ের জন্য একটি দিবসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেন।১৯১৪ সালের ৮ মে মার্কিন কংগ্রেস মে মাসের দ্বিতীয় রোববারকে ‘মা’ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।(তথ্য সূত্র: অনলাইন) এভাবেই শুরু হয় মা দিবসের যাত্রা। এরই ধারাবাহিকতায় আমেরিকার পাশাপাশি মা দিবস এখন বাংলাদেশ সহ কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, চীন, রাশিয়া ও জার্মানসহ শতাধিক দেশে মর্যাদার সঙ্গে দিবসটি পালিত হচ্ছে।
আসলে ‘মা’ পৃথিবীর বিশুদ্ধতম শব্দ। আর বিশুদ্ধতম ভালোবাসা, মায়ের ভালোবাসা।জন্মদাত্রী মা, যার কল্যাণে পৃথিবীতে আলোর মুখ দেখা হয় সন্তানের। আমরা পৃথিবীতে আসার পর যে শব্দটি প্রথম বলতে শিখেছি সেটাও “মা”। এ ছোট্ট নামের মধ্যেই যেন সব মধু মাখা। ‘মা’ উচ্চারণের সাথে সাথে হূদয়ের অতল গহীনে যে আবেগ ও অনুভূতি রচিত হয়, তাতে অনাবিল সুখের আবেশ নেমে আসে। প্রতিক্ষণ-প্রতিদিন নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে সন্তানদের পৃথিবীতে চলার যোগ্য তৈরি করে দেন যিনি, সেই ‘মা’ কে বছরে একটি দিন বিশেষভাবে মাতৃভক্তরা পালন করেন।
“করতে মানুষ আমায় তুমি, দিলে সঠিক দিশা,
কাটিয়ে দিলে আমার মনের সকল অমানিশা।”
(সূত্র: সুহেল ইবনে ইসহাকের গীতি কবিতা: হারিয়ে তোমায়, গ্রন্থ: জীবন নদের ঢেউ, প্রকাশকাল: অমর একুশে বইমেলা ২০১৭, জলছাপ প্রকাশন, ঢাকা)
মা সন্তানের অভিভাবক, পরিচালক, দার্শনিক, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও বড় বন্ধু। মায়ের দেহে নিউট্রোপেট্রিক রাসায়নিক পদার্থ থাকায় মায়ের মনের মাঝে সন্তানের জন্য মমতা জন্ম নিলেও মায়ের ভালোবাসার ক্ষমতা বিজ্ঞানের মাপকাঠিতে নির্ণয় করা সম্ভব নয়।
ইসলামে বাবা অপেক্ষা মায়ের মর্যাদা তিনগুণ বেশি। এমনকি হাদিসে বলা আছে-মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। পবিত্র কোরআনেও মা-বাবার বিশেষভাবে যত্ন নেয়ার কথা বলা হয়েছে।
সনাতন হিন্দু ধর্মে মায়ের স্থান অনেক উঁচুতে। তবে মাকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানানোর নির্দিষ্ট কোনো দিন নেই। মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রতিটি মুহূর্তের। সব ধর্মে মায়ের মর্যাদা সৃষ্টিকর্তার পরেই।
মায়েরা অল্প সময়ের জন্যই সন্তানদের হাত ধরে থাকেন, তবে সারা জীবনের জন্য ধরে রাখেন সন্তানের হৃদয়।
“মায়ের মনের সকল ব্যথা
দূর করে দাও হে বিধাতা,
শুধাই তোমায় আমি,
চোখের জলে বুক ভেসে যায়
মায়ের চরণ চুমি।”
(সূত্র: সুহেল ইবনে ইসহাকের গীতি কবিতা: মায়ের চরণ চুমি, গ্রন্থ: জীবন নদের ঢেউ, প্রকাশকাল: অমর একুশে বইমেলা ২০১৭, জলছাপ প্রকাশন, ঢাকা)
ডেনমার্ক থেকে ডোমিনিকা, পেরু থেকে পাকিস্তান, যুক্তরাষ্ট্র থেকে উগান্ডা, সব দেশের বিভিন্ন বয়সী অনেক সন্তান তাদের মাকে স্মরণ করছে, বা দুর হতে মার কাছে ছুটে যেতে চাচ্ছে শ্রদ্ধা জানাতে, কিন্তু এই কোভিড-১৯ আজ অদৃশ্য এক অন্তরায়।আমার মা বিস্ময়কর আর আমার কাছে উৎকর্ষতার আরেক নাম ।আজ প্রায় ৫ বছর হলো আমার জীবনের নোঙ্গর মাকে হারিয়েছি।মাকে হারিয়ে বুঝতে পেরেছি এই স্থানটি পূরণ করার জন্য পৃথিবীর আর কেউ নেই ।
“মাগো, হারিয়ে তোমায় আজকে আমার অশান্ত এই মন,
তাই, দিনে কান্দি, রাইতে কান্দি, কান্দি সারাক্ষণ।”
মহান রাব্বুল আলামিনের নিকট প্রার্থনা করি, তিনি যেন আমার মা সহ আরও যে সকল সন্তানেরা মা হারিয়েছেন সকলের মাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করেন।
‘মায়ের জন্য ওহে খোদা, সুহেল ইসহাক কান্দে সদা
ক্ষমা করো মাকে আমার এই ফারিয়া তোমার কাছে।”
‘হে আমাদের পালনকর্তা! তাদের উভয়ের প্রতি রহম করুন; যেমনিভাবে তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন।’(সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ২৪)
যাদের মা-বাবা বেঁচে আছেন তাঁদের প্রতি বিনীত আহ্বান আপনারা আমার মতো দুর্ভাগ্যবান নয় ,আপনাদের পিতা-মাতা এখনো বেঁচে আছেন, তাই পিতা-মাতার প্রতি কোন অন্যায় আচরণ নয়; বরং পিতা-মাতাকে সর্ববস্থায় প্রাধান্য দিতে হবে। পিতা-মাতার সন্তুষ্টিমূলক কাজ করতে হবে। তাদের খেদমত করতে হবে। আল্লাহ তাআলা সবাইকে পিতামাতার সন্তুষ্টি অর্জনের তাওফিক দান করুন।যাদের মা-বাবা বেঁচে আছেন তাঁদের প্রতি বিনীত আহ্বান আপনারা আমার মতো দুর্ভাগ্যবান নয় ,আপনাদের পিতা-মাতা এখনো বেঁচে আছেন, তাই পিতা-মাতার প্রতি কোন অন্যায় আচরণ নয়; বরং পিতা-মাতাকে সর্ববস্থায় প্রাধান্য দিতে হবে। পিতা-মাতার সন্তুষ্টিমূলক কাজ করতে হবে। তাদের খেদমত করতে হবে। আল্লাহ তাআলা সবাইকে পিতামাতার সন্তুষ্টি অর্জনের তাওফিক দান করুন।