বিদায়ী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন- মসজিদ পরিচালনা কমিটিন সভাপতি হাজি মাস্টার আবদুল মান্নান। একই কমিটির সদস্য মুফতি জুবায়ের আহমদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিশিষ্ট ইসলামি গবেষক, মুফতি বশির আহমদ। এসময় বিদায়ী বক্তব্য দিয়ে আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি করেন বিদায়ী ব্যক্তি মাও. আজির উদ্দিন।
অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন- ঝিগলী কেন্দ্রিয় জামে মসজিদ কমিটির মোতাওয়াল্লী হাফিজ আজিজুল হক, দরগাপাশা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রওশন খাঁন সাগর, মুরব্বি ডা. শাহ সৈয়দুর রহমান, হাজি আজিজুর রহমান, বৃহত্তর ঝিগলী ওলামা ঐক্য পরিষদের উপদেষ্টা মাও. আবদুর রহমান, সিনিয়র সহ-সভাপতি সাদিকুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক মাও. আবদুল আলীম বিন ইদ্রিস, ভমবমি বাজার পরিচালনা কমিটির সহ-সভাপতি মো. সিতু মিয়া, নলুয়ারপাড় নূরে মাদীনা হাফিজিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম মাও. আবদুর রহমান জামী, ঝিগলী মহিলা মাদ্রাসার মুহতামিম হাফিজ মাও. আলী ওয়াক্কাস, ঝিগলী কেন্দ্রিয় জামে মসজিদ কমিটির কোষাধ্যক্ষ জিয়াউর রহমান, ইউপি সদস্য আবদুল হামিদ, প্রাক্তন ইউপি সদস্য শাবাজ মিয়া, মাসুক মিয়া, মাও. শাকির আহমদ ও মাও. ওবায়দুল্লাহ হারুন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করেন হাফিজ মাও. আবু সুফিয়ান নাছিম।
পরে ঝিগলী গ্রামের যুবকেরা মিলে মোটরসাইকেল শোডাউন করে, গাড়ি বহর নিয়ে হরিনগর গ্রামে মাও. আজির উদ্দিনের নিজ গ্রামের মাদ্রাসায় পৌঁছে দেন ঝিগলী গ্রামবাসী। হরিনগর গ্রামেও নিজেদের কৃতি সন্তানের রাজকীয় প্রত্যার্তনে বরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। রাস্তায় প্রস্তুত করা হয় স্বাগত তোরণদ্বার, সাদ্যমত সাজানো হয় রওজাতুল কুরআন ইসলামিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসাকে। আড়ম্বরপূর্ণ এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যবনিকাপাত ঘটে মাও. আজির উদ্দিনের কর্মজীবনের।